কার্পাসডাঙ্গা খ্রিস্টানদের কবরস্থানের বাপ পাশ দিয়ে চলছে আবাদি জমিতে পুকুর খননের নামে মাটি ও বালি বিক্রয়ের হিড়িক।
দামুড়হুদা কানায়ডাঙ্গা গ্রামের গনি মেম্বার ও কার্পাস ডাঙ্গা গ্রামের ঠান্ডু আবাদি জমিতে পুকুর খননের নামে মাটি ও বালি বিক্রয় করছে। কয়েক দিন ধরে আাবাদি জমিতে ফসল উৎপাদন না,ভুমিদৃষ্যদের কবলে পড়ে কিছু টাকার বিনিময়ে আবাদি জমি থেকে মাটি ও বালি কেঁটে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রয় করা হচ্ছে, এই মাটি ও বালি কাটার কারণে বহু কৃষকের আবাদি জমি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কার্পাসডাঙ্গা বেলে মাট থেকে দুটি ভেকু মেশিন দিয়ে দুই থেকে তিনটি জায়গায় এমন ভাবে মাটি কাটা হচ্ছে। পাশের আবাদি জমি নষ্ট করে দিচ্ছে যাতে করে পরের বছর ঐ আবাদি জমি ভেঙে পড়ে যায় , এবং পরে ঐ জমি থেকে ভৃমিদৃষ্যরা পুকুর খননের নামে মাটি ও বালি উত্তোলন করে বিভিন্ন ভাটায় বিক্রয় করতে সহজ হয়। কার্পাসডাঙ্গা মুচি বটতলা থেকে সামনে ৩০ গজ দুরে খ্রিস্টানদের কবর স্থানের বাপ পাশ দিয়ে কয়েক জন ভুমিদৃষ্য এমন ভাবে আবাদি জমি ভেকু মেশিন লাগিয়ে কাটছে। যাতে আশ পাশের জমি বৃষ্টির পানি আসলে চারিদিকে আাবাদি জমি নষ্ট হয়ে যায়, আর যখনই পাশের আবাদি জমি নষ্ট হবে, ঠিক ঝোপ বুঝে কোপ দিবে এলাকায় কিছু নাম ধারী ভুমিদৃষ্যরা, তখন সরল সোজা পা ফাঁটা কৃষকের কিছু টাকার লোভ লালসা দেখানো হবে। কিছু টাকা দিয়ে আমার মেশিন দিয়ে পুকুর খনন করে দেওয়ার নামে আবারও পাশের আবাদি জমিতে মাটি ও বালি উত্তোলন করে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রয় করবে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কৃষক আর লাভবান হচ্ছে ভুমিদৃষ্যরা, এমন ভাবে যদি মাটি বালি কাটা হয় আবাদি জমি থেকে। তবে কয়েক বছরের মধ্যে কৃষি আবাদি জমি বলে আর কিছু থাকবে না, তাই উপ কর্মকর্তাদের বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছে এলাকার সচেতন মহল। ভুমিদৃষ্যদের হাত থেকে আাবাদি জমি বাঁচানোর জন্য, এই স্থান থেকে মাটি উত্তোলন করে স্থানীয় কয়েকটি ভাটায় বিক্রি করছে।