চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম এর হস্তক্ষেপে রুবিনা খাতুন ফিরে পেল তার হারিয়ে যাওয়স সুখের সংসার।
মোছাঃ রুবিনা খাতুন (২১), পিতা-মোঃ রবিউল ইসলাম, গ্রাম-দৌলতদিয়াড় কোরিয়াপাড়া, থানা ও জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর সাথে গত ০৪ বছর আগে মোঃ আব্দুল মোমিন (২৬), পিতা-মৃত ফজলুর রহমান, সাং-শিয়ালমারী বটিয়াপাড়া, থানা-আলমডাঙ্গা, জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর ইসলামী শরিয়া মোতাবেক বিবাহ হয়। তাদের সংসার জীবনে ৩ বছরের ফুটফুটে একটি পুত্র সন্তান জন্ম গ্রহন করে। গত ০১ বছর পূর্বে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। সংসারে চলমান বিরোধ এমন পর্যায়ে পৌছায় যে গত ০৯ মাস আগে মোঃ আব্দুল মোমিন তার স্ত্রীকে পিতার বাড়ীতে তাড়িয়ে দেয়।
এমতাবস্থায় মোছাঃ রুবিনা খাতুন তার ০৩ বছরের সন্তান ও নিজের অসহায়ত্ব থেকে রক্ষা পেতে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মহোদয় উক্ত অভিযোগটি তার কার্যালয়ে অবস্থিত এবং নিজে উদ্বোধনকৃত “উইমেন সাপোর্ট সেন্টার” এ কর্মরত নারী এএসআই (নিরস্ত্র)/মিতা রানী বিশ্বাস’কে দিলে তিনি উভয় পক্ষকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় তাদের মধ্যে চলমান ভুল বুঝাবুঝির অবসান হয়। এসময় মোঃ আব্দুল মোমিন তার স্ত্রী মোছাঃ রুবিনা খাতুন ও সন্তান’কে নিয়ে পূর্বের ন্যায় সংসার করতে সম্মত হয়। ফলে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর হস্তক্ষেপে রুবিনা ফিরে পেল তার সুখের সংসার এবং তাদের শিশু সন্তান ফিরে পেল বাবা ও মায়ের আদর স্নেহ।