গোপালগঞ্জ জেলায় জেলা ছাত্রলীগের আওতাধীন সদর উপজেলা শাখা, পৌর শাখা, সরকারী বঙ্গবন্ধু কলেজ শাখা ও সরকারী নজরুল ইসলাম কলেজ শাখার নবগঠিত কমিটি ঘোষনা করা হয়। ছাত্রলীগে সাধারন সম্পাদক দলের আইন শৃংখলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার হওয়ায় দলটির অঙ্গ সংগঠনের কমিটি ঘোষনা করেন দলের সভাপতি। এ নিয়ে ছাত্রলীগের জেলা কমিটির অন্যন্ন সিনিয়র নেতারা পাল্টা কমিটির অনুমোদন দেন। এ নিয়ে গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের দু গ্রæগের বিক্ষোভ মিছিল, মিটিং ও শহরে দেখা যায়, যা গোপালগঞ্জের ইতিহাসে পূর্বে কখনোও দেখা যায় নাই। তবে উভয় কমিটিতে যে সকল ছাত্র নেতারা উঠে এসেছে সকলেই দলের রাজপথের লড়াকু সৈনিক ও ত্যাগী। তেমনি একজন ছাত্র নেতা গোপালগঞ্জ ব্যাংকপাড়া, লিচু বাগনের মোঃ গোলাম মোস্তফা সরদারের ছেলে এম,এইচ জুভীন মুস্তাফা। তিনি বঙ্গবন্ধু কলেজে ছাত্র থাকাবস্থায় ২০১৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শেকে বুকে লালন করে রাজনীতিতে পা রাখেন। করনা কালিন সময়ে তিনি গরীব ও অসহায়দের পাশে থেকে সাহায্যে সহযোগীতার হাত বড়িয়ে দিয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি পৌর ছাত্রলীগের নবগঠিত কমিটির যুগ্ন-আহবায়ক হিসাবে স্থান করে নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি দির্ঘ্য দিন যাবৎ রাজনিতির সাথে জড়িত। দির্ঘ্য দিন যাবৎ গোপালগঞ্জ ছাত্রলীগের আঙ্গ সংগঠনের কমিটি না থাকায় রানৈতিক কোন পদের স্বীকৃতি পাই, সাম্প্রতি গোপালগঞ্জ ছাত্রলীগের অঙ্গ সংগঠনের নতুন কমিটি ঘোষনা করা হয়। আমি গোপালগঞ্জ সদর পৌরসভার নবনির্বাচিত কমিটির যুগ্ন আহবায়ক হিসাবে পদ মর্যদা লাভ করেছি, আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার রাজনৈতিক অভিভাবক ও আমার প্রান প্রিয় নেতা গোপালগঞ্জ ২ আসনের বারবার নির্বাচিত গোপালগঞ্জের নয়নের মনি জননেতা জনাব শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি মহোদয়কে। আমি আরোও ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার রাজনৈতিক গুরু শেখ ফজলে নাইমকে।