প্রচার প্রচারণায় ও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী খন্দকার তৈমুর রহমান (রানা)
আসছে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন,মহামারী করোনার জন্য নির্বাচনের সিদ্ধান্ত স্থগিত থাকলেও থেমে নেই প্রার্থীরা।নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই গরম হয়ে উঠছে রাজনীতির মাঠ।
সকাল হতে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত পথে ঘাটে চায়ের দোকানে চলে নির্বাচনের প্রচার প্রচারণা। আসন্ন ১৪নং চাপড়া সরমজানী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে শক্ত প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় আছেন। নীলফামারী জেলার, সদর উপজেলার ১৪নং চাপড়া সরমজানী ইউনিয়ন, ৭ নং ওয়ার্ডের কৃতি সন্তান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক খন্দকার তৈমুর রহমান (রানা)।
মাঠি ও মানুষের নেতা নেতৃত্বে কাজ করে যাচ্ছেন, তাকে ঘিরেই সর্বত্র চলছে আলোচনা। এলাকার লোকজনের চাওয়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে। রাজপথের লড়াকু এ নেতার তরুন প্রজন্মের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে সবমহলে। ধারক-বাহক এ নেতা প্রার্থী হলে এলাকাবাসি সবাই জোটবদ্ধ হয়ে, তার পক্ষে মাঠে নামবে বলে মনে করেন অনেকে।
আসন্ন ইউপি নির্বাচনের হাওয়া শুরু প্রস্তুতি সর্বত্র। দলীয় নেতা-কর্মিরাও চাঙ্গা হয়ে উঠছেন, অনেকেই আগাম প্রচার-প্রচারনায় নেমেছেন। সিনিয়র নেতাদের সাথেও নিয়মিত লবিং চালিয়ে আসছেন নেতারা। যে কোন মূল্যে মনোনয়ন পেতে চেষ্টা করছেন বিভিন্ন দলের নেতারা।
তারই ধারাবাহিকতায়, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় ও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আছেন, খন্দকার তৈমুর রহমান (রানা)। এলাকাবাসির সাথে কথা বলে জানাজায়, রানার ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। ছাত্র ও যুব সমাজের মাঝেও তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। দীর্ঘদিন রাজপথে সরব থাকা এ নেতাকে চেয়ারম্যান হিসেবে চান দল-বল নির্বিশেষে সকলেই।
তিনি ইউনিয়নের প্রতিটি এলাকার মাদক সন্ত্রাস জুয়া বাল্যবিবাহ, বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ডে বিরুদ্ধে, আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রভাগে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। ইউনিয়নের একাধিক ব্যক্তি জানান, রানার তরুন-প্রজন্মের জনপ্রিয় নেতা। সব সময় তাকে মাঠে পাওয়া যায়, বিপদে-আপদে, মহামারী করোনা-কালীন সময়ে তার অনেক অবদান রয়েছে।
খন্দকার তৈমুর রহমান বলেন, আমি নির্বাচিত হলে, এলাকাবাসীকে পরিছন্ন, বেকারত্ব সমস্যা সমাধান, বাল্যবিবাহ বন্ধ, মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত শিক্ষাবান্ধব উন্নত নাগরিক সুবিধা প্রদান করবো। মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ও সংক্রমণ মোকাবিলায় আমি এলাকায় কাজ করেছি । আমি যতটুকু পেরেছি আমার এলাকাবাসীকে সাহায্য ও সহযোগিতা করেছি।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রতিনিয়ত জনসচেতনায় কাজ করেছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে বেশ কিছু পরিবারকে ত্রাণ দিয়েছি। আমি সাধ্যমতো মানুষের সাহায্য ও সহযোগিতা করে থাকি। আমি আমার ইউনিয়নবাসীর দোয়া ও সমর্থন চাই। আমাকে আপনাদের সমর্থন দিয়ে আপনাদের পাশে থেকে ইউনিয়ন বাসীর গরীব দুখি অসহায় , মেহনতী মানুষের, অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হয়ে, “জননেত্রী শেখ হাসিনার” উন্নয়ন ধারাকে বাস্তবায়ন করার সুযোগ দিন।