আজ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীন বাংলার মহান স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদত বার্ষিকী। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি জাতি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে দিবসটি পালন করছে।

টুংগীপাড়া উপজেলা শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে সেদিন ঘাতকের হাতে প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল, রোজী জামাল, ভাই শেখ নাসের, কর্নেল জামিল। খুনিদের বুলেটে সেদিন আরও প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, শিশু বাবু, আরিফ রিন্টু খানসহ অনেকে।

ওই সময় দেশে না থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা, আরো অন্যান্য শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে শিক্ষার্থীরা ২০ খতম পবিত্র কোরআন খতম শেষে এবং বিশেষ দোয়া করেন। এই সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন মানব রঞ্জন বাছাড় সহকারি পরিচালক অতিরিক্ত দায়িত্ব টুঙ্গিপাড়া , টুঙ্গিপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ সোলায়মান বিশ্বাস,টুংগীপাড়া উপজেলা নির্বাহি অফিসার একেএম হেদায়েতুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি দিদারুল ইমরান, গোপালগঞ্জ জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ ইমদাদুল হক বিশ্বাস, টুংগীপাড়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সাইফুল ইসলাম, টুংগীপাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ রেজাউল হক বিশ্বাস,