গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ভাবরাসুর ইউনিয়নের কলিয়া গ্রামে শারীরিক প্রতিবন্ধী তানিয়ার জন্ম, তার বাবা নুরু মিয়া, মা হেনা বেগম। তানিয়া নিজের পায়ে দাঁড়াতে বা হাটতে পারে না ছোটবেলা থেকেই তানিয়ার পড়ালেখার উপর ছিলে গভীর মনোযোগ ছিল, তাই মায়ের সহযোগিতায় কোলে উঠেই মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক এর গোন্ডি পেরিয়ে বর্তমান ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী, তানিয়ার পড়ালেখার ব্যয়ভার ও পরিবারের অস্বচ্ছলতা নিয়ে গত ২৮ সেপ্টেম্ভর বঙ্গ টিভির মাধ্যমে একটি প্রতিবেদন তুলে ধরেন কাশিয়ানী রাপোর্টার্স ফোরাম টিম , যা গোপালগঞ্জের মানবিক পুলিশ সুপার আয়েশা সিদ্দিকার নজরে আসে, তিনি তানিয়ার পরিবারের এমন মানবতার জীবনযাপন এর কথা শুনে তাদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য তাদের পাশে দাড়ান, তানিয়ার পড়ালেখার যাবতীয় খরচের জন্য নগদ অর্থ ও উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য একটি বকনা বাছুর দিয়ে সহযোগিতা করেন।
তানিয়া বলেন গোপালগঞ্জের মানবিক পুলিশ সুপার তাকে বাঁচার অনুপ্রেরণা দিয়েছেন নতুন করে বাঁচার উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে তানিয়ার ভেতরে। তানিয়ার মা হেনা বেগম তিনি বলেন একজন পুলিশ সুপার এতটা মানবিক হতে পারে কল্পনাও করিনি তিনি আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন তাই এখন আমার পরিবারের অস্বচ্ছলতা লাঘব হয়েছে তিনি গোপালগঞ্জ পুলিশ সুপার আয়েশা সিদ্দিকা জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করেন এমনটাও ব্যক্ত করেন তানিয়ার মা হেনা বেগম।