নৈরাজ্যকর এবং সন্ত্রাসী পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছ বিএনপি


বিএনপি-জামাতের হত্যা,ষড়যন্ত্র ও অগ্নিসন্ত্রাস- নৈরাজ্যের ও বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে ও স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ১নং খলিলপুর ইউনিয়ন শাখার আয়েজনে লামুয়া বাজারে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ সোমবার (০৯ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের মৌলভীবাজার জেলা শাখার সভাপতি সৈয়দ রেজাউর রহমান। প্রধান বক্তা হিসেবে ছিলেন;সৈয়দ সেলিম হক,সাধারণ সম্পাদক (বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ মৌলভীবাজার জেলা শাখা)। বিশেষ অতিথি ছিলেন;আব্দুল্লাহ আবজল,সভাপতি (বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ মৌলভীবাজার সদর)।
আওয়ামী যুবলীগের মৌলভীবাজার জেলা শাখার সভাপতি সৈয়দ রেজাউর রহমান বলেন,আজকে বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে, সমৃদ্ধশালী হয়েছে,ডিজিটাল হয়েছে,আজকে দেশে মানুষের নিরাপত্তা আছে এবং দেশে গণতন্ত্র আছে। আর যখন শান্তিপূর্ণভাবে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে,বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে,তখন সেই সন্ত্রাসী বিএনপি দল তাদের পোষ্য জামায়াত-শিবির-রাজাকারকে সঙ্গে নিয়ে দেশে একটি নৈরাজ্যকর এবং সন্ত্রাসী পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছ।
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ মৌলভীবাজার জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সেলিম হক বলেন, সুষ্ঠু ভোটের অধিকার বানচালের জন্য পাঁয়তারা করে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু’র আদর্শের সৈনিক সবসময় বিএনপি এবং জামায়াত-শিবিরের অপশক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।’
শেখ হাসিনা ৩ বার একাধারে প্রধানমন্ত্রী থাকার কারণে আজকে বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছে’।
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে হাতে গোনা কয়েকজন রাষ্ট্রনায়কের মধ্যে তিনি অন্যতম একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে সক্ষম হয়েছেন। এটা আমাদের জন্য গৌরবের ‘।
শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ মৌলভীবাজার সদর শাখার সভাপতি আব্দুল্লাহ আবজল তার বক্তব্যে বলেন,’পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের নিয়ে যারা কাজ করে,তাদের মুখপাত্র হিসেবে যারা এদেশের সমস্ত অগ্রযাত্রায় বাধা সৃষ্টি করে,আজকে তারা আবার সোচ্চার হয়ে উঠেছে’
২০০৯ সালে তারা (বিএনপি) নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল,পরাজয় বরণ করেছিল নির্মমভাবে। মাত্র ২৯টি আসন লাভ করেছিল। তারপর থেকে নির্বাচনের ওপর তাদের অনীহা,নির্বাচনের প্রতি তাদের ভয়।’