গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার গিমাডাঙ্গা গজালিয়া মহিলা ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবু জাফর মো. সালেহ (পরিচিতি আইডি নং- ৩২৭২৪৯)
-এর সীমাহীন দুর্নীতি-অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতি রুখার যেন কেউ নেই।
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বিভিন্ন সময়ে তিনি দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতি করে মাদ্রাসায় শিক্ষক, পিয়ন ও আয়া পদে নিয়োগ দিয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল পরিমাণ অর্থ। স্বজনপ্রীতি করে নিজের স্ত্রী রওশান আরা পারভীনকে (পরিচিতি আইডি নং -৩২৭২৫৬) মাদ্রাসায় নিয়োগ দিয়েছেন। তিনি বর্তমানে সহকারী অধ্যাপিকা পদে ওই মাদ্রাসায় কর্মরত রয়েছেন। আত্মীয়তার সুবাদে মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীদের কোন ক্লাশ না নিয়েও মাসে মাসে বেতন-ভাতা তুলে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে ওই অধ্যাপিকার বিরুদ্ধে। এছাড়াও গিমাডাঙ্গা গজালিয়া মহিলা ফাজিল মাদ্রাসার নামের জমিটিও ওই মাদ্রাসার নিজ নামে দলিল ও রেকর্ডভুক্ত হয়নি বলে জানাগেছে। অধ্যক্ষের সহধর্মিণী সহকারী অধ্যাপিকা রওশান আরা পারভীনের নামে দলিল ও রেকর্ড হয়েছে। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে পার্শ্ববর্তী বিলের ভিন্ন দাগ থেকে তিনি খানিকটা জমি মাদ্রাসার নামে লিখে দেওয়ান। একসময়ে অন্যের বাড়িতে লজিং থাকা আবু জাফর মো. সালেহ অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পেয়ে কোন আশ্চার্য প্রদীপের বদৌলতে এত স্বল্প সময়ে বিপুল ধন-সম্পদের মালিক বনে গেছেন তা জানতে চায় ওই এলাকার সাধারণ জনগণ।
অভিযুক্ত গিমাডাঙ্গা গজালিয়া মহিলা ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবু জাফর মো. সালেহ (পরিচিতি আইডি নং -৩২৭২৪৯)-এর নিকট তার ব্যবহৃত ....১৩১৪ নম্বরে তার ওপর আনিত অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এগুলো কোন অভিযোগই না। আপনি নিউজ করেন।