বাংলাদেশের মানচিত্রে দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম বানিজ্যক শিল্প এলাকা এবং ভ্রমন প্রিয় দেশী ও বিদেশি পর্যটকদের কাছে পরিপূর্ণ আনন্দ বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে জায়গা দখল করা অপরূপ সৌন্দর্য্যের অধিকারী সাগরকন্যা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলাধীন মহিপুর থানার অন্তর্গত।
পটুয়াখালী জেলার মহিপুর থানার আওতাভুক্ত এলাকার সর্ব সাধারনের কাছে একজন কর্তব্যনিষ্ঠ ও দ্বায়িত্বশীল আস্থার প্রতিক ডায়নামিক অফিসার ইনচার্জ জনাব খন্দকার মোঃ আবুল খায়ের (কাওসার)। তার প্রতিটি কর্মকান্ডে রয়েছে স্বচ্ছতার নীতি-নৈতিকতায় পরিপূর্ণ। তিনি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুযায়ী সবসময় তার থানার আওতাধীন জনগনের নিরাপত্তা ও শান্তি বজায় রাখতে মহিপুর থানার সকল আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ সদস্যদের সাথে নিয়ে জনগনের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিয়ে বিশ্বাস ও আস্থা অর্জনের জন্য সর্বদা প্রফুল্লচিত্তে তৎপর রয়েছেন এবং যে কোন ভালো কর্মকান্ডে ঐ এলাকার যুবসমাজকে মাদক কিংবা অবৈধপন্থা থেকে সরে এসে সমাজিক উন্নতি বিকাশের লক্ষ্যে সর্বাধিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে ছোটবড় সকলের কাছে প্রিয়পাএ হয়ে আছেন।মহিপুর থানার আওতাভুক্ত অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে আসা পর্যটকদের সার্বক্ষনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকিসহ নিজ থানার সীমান্তরেখা অপরাধমুক্ত করনে ও সামাজিক উন্নয়নসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সন্মান বজায় রাখতে শিক্ষনীয় ও অনুপ্রেরণামূলক বাস্তব কর্মকান্ড ও বক্তব্য বর্তমানে নেটদুনিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে প্রসংশার ঝড় তুলেছে।
ব্যতিক্রমী ও নতুন চিন্তা-ভাবনার মধ্য দিয়ে মহিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব খন্দকার মোঃ আবুল খায়ের (কাওসার) তার কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করে থাকেন।এরই ধারাবাহিকতায়,(১২ মার্চ) রোজ রবিবার সকাল দশটায় মহিপুর থানার ওসির নিজ অফিস কক্ষে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত দুই জন ট্রেইনি রিকুট (টি.আর.সি) কনস্টেবল’কে মিষ্টিমুখসহ ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ওসি জনাব মোঃ আবুল খায়ের (কাওসার)।এ সময় “টিআরসি” পদে সদ্য নিয়োগ প্রাপ্ত নবাগত সকল পুলিশ কনস্টেবল’দের উদ্দেশ্যে ওসি বলেন,বাংলাদেশ পুলিশ বর্তমান বিশ্ব দরবারে অন্যতম শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হিসেবে মাথা উঁচু করে দাড়ানোর সন্মান অর্জন করেছে আর এই বাহিনীতে চাকরি পাওয়া বর্তমানে ভাগ্যের ব্যাপার। সকলকে আন্তরিকতার সঙ্গে স্বচ্ছতা, সততা ও শৃঙ্খলার মাধ্যমে পুলিশ বাহিনীর সন্মান অক্ষুণ্ণ রেখে কর্তব্য পালন করে জনগনের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। পুলিশ বাহিনীর সর্বপ্রথম ও প্রধান কাজ হচ্ছে জনগণের দোরগোড়ায় সেবা সেবা পৌঁছে দেওয়া ও বন্ধুত্বপূর্ন আচরনে নিজেকে নিবেদিত করা।বিশেষ করে এটা মনে রাখতে হবে আমাদের মনিব হলেন সাধারণ জনগণ আর এই মনিবের টাকায় কিন্তু আমাদের বেতনভাতা প্রদান করা হয় সরকারের পক্ষ থেকে।
অতএব সর্বদা সাধারন ও অসহায় মানুষের সেবা প্রদানে মানবিকতার বিশুদ্ধ হাত বাড়িয়ে দেওয়ার ব্রত নিয়ে কাজ করতে হবে।