আজ সকাল সাড়ে দশটার দিকে চুয়াডাঙ্গা বড় বাজারে মাছ ব্যবসায়ির উপর হামলা চালায়। আকরামুল ২৪ পিতা কালাম ৫৭। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে দশটার সময় মাছ ব্যবসায়িক আলম ও কামাময়ের ছেলে আকরামের সাথে। চুয়াডাঙ্গা বড় বাজারের মাছ ব্যবসায়িকরা জানান মাছ ব্যবসায়িক আকরাম আলমের মাছ বিক্রয়ের ঝুড়ি নিয়ে মাছ বিক্রয় করছে, এমন সময় আলম মাছ রাখার জন্য ঝুড়ি চাইলে আকরাম আলমের উপর চড়া হয়।
এবং ঝুঁড়ি দিয়া যাবে না, আলম ঝুড়ি না পেয়ে আকরাম ও আলমের সঙ্গে কথা কাটাকাটি ধাক্কাধাক্কি করলেও আলম আকমার কে একটা চাটি পারে এবং মাছ ব্যবসায়িরা মিমাংসা করে দিলেও আকরামের মনের ভিতরে একটা রাগ কাজ করে। পড়ে মনে মনে আকরাম মোবাইল ফোন করে বহিরাগত মাস্তানদের ডাকে, আলম তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে মাছ বিক্রয় করছে।
এমন সময় আলমের পিছন থেকে আকরামের ফোনে ডাকা কয়েকজন সন্ত্রাসী লাঠি ও বড় দিয়ে মারতে থাকে। মাছ ব্যবসায়িক আলম মাটিতে পড়ে যায় পরে আলম কে উদ্ধার করে মাছ ব্যবসায়িক মাছুদুল ওআানারুলসহ বেশ কিছু মাছ ব্যবসায়িক তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। এবং আলমের দুই হাতে এমন ভাবে লেগেছে আলমের দুই হাতে রক্তের জমাট বেঁধে যায়। হালমা কারিরা মাথায় আঘাত করার চেষ্টা চালায় কিন্তু আমল দুই হাত দিয়ে মাথা বাচঁনোর কারণে তার হাতে এত বেশী লাগে, ডাক্তার আলমের দুই হাত Akshara করতে বলে এবং Akshara ভালো করে দেখার জন্য ঢাকায় অনলাইনের মাধ্যমে পাঠানো হয়।
প্রায় এক ঘন্টা পরে ঢাকায় থেকে রিপোর্ট আসে। রিপোর্টে বলা হয়, তার দুই হাতে রক্তের জমাট বেঁধে আছে, পরে operation করতে হতে পারে। এদিনে মাছ ব্যবসায়িকরা দোকান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন,মাছ ব্যবসায়িক যাতে মাছ বিক্রয় করতে পারে। সেই জন্য মাছের হাট অশান্তি না হয় তার কারণে মাছ বাজারের সভাপতি হাবিবুর রহমান আকরামের বাবার কালাম কে ধাক্কা মারার কারণে অশান্ত মাছ বাজার শান্ত করেন। বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় মামলা দায়ের করেছে আলমের পরিবার।