চুয়াডাঙ্গা জেলায় দর্শনার ওসি মাহবুবুর রহমান চুয়াডাঙ্গা জেলায় ইতিহাস গড়লেন মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে ৫বার শেষ্ট অফিসার নির্বাচন হলেন।

বাংলাদেশ দক্ষিন পশ্চিমঅঞ্চলের ভারত সীমান্তবর্তী দর্শনা এলাকায় চুয়াডাঙ্গা জেলায় ৫ টি থানা নিয়ে গঠিত। সর্ব শেষে গঠিত দর্শনা থানা, এখনো বছর পার হয়নি দর্শনা থানা। দর্শনা থানা হওয়ার পর থেকে ইতিহাসে প্রথম ওসি হিসাবে যোগ দান করার পর থেকেই দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন থানার চৌকস পুলিশ অফিসার ওসি মাহববুর রহমান কাজল। দর্শনা থানার দায়িত্ব ভার গ্রহনের পর থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছে, কিন্তু নির্মম পরিহাস মহামারী করোনা ভাইরাস সচেতন করতে গিয়া অফিসারকে। গ্রাস করলো ভাইরাস, বাংলাদেশ মানুষের শুরু হলো লকডাউনে দিশেহারা তার মধ্যেই সাধারণ মানুষের সচেতন করতে যখন মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়লেন। চুয়াডাঙ্গা জেলা এসপি সাহেবের নির্দেশ পালন করেন জেলায় অনেক প্রসাশনিক কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করতে অনেক পুলিশকে জীবন দিতে হয়। ঠিক তখনি ওসি মাহববুর রহমান কাজল জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দিন-রাত মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরে পৌঁছে দিয়েছেন চাল ডাল সহ বিভিন্ন সামগ্রী। এক সময় ওসি মাহববুর রহমান নিজেই মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেন, মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে করোনাভাইরাসকে মোকাবেলা করে সুস্থ্য হয়ে ফিরেই আবারো শুরু করলেন মানবতার অভিযান। মাদক ও চোরাচালানকারীদের অভয় আশ্রম নামে খ্যাত দর্শনা থানা এলাকাটিকে একটি মাদকমুক্ত শান্তির শহর প্রতিষ্ঠায় নিরলস ভাবে কাজ করে চললেন। এখন গুটি গুটি পায়ে হেটে দর্শনা একটি মডেল জনপদ হিসাবে খ্যাতিলাভ করতে চলেছে। এর প্রধান পৃষ্ঠপোষকতা যিনি করছেন, চুয়াডাঙ্গা জেলার লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে “মানবতার ফেরিওয়ালা” নামে ব্যাপক পরিচিত চুয়াডাঙ্গা জেলার পুলিশ সুপার মোঃ জাহিদুল ইসলাম। যার যোগ্য নেতৃত্বে ওসি মাহববুর রহমান, ওসি আব্দুল খালেকদের মত সাহসী পুলিশ অফিসারা একের পর এক রেকর্ড ভাংতে চলেছেন। আর সকলকে পিছনে ফেলে মাত্র ৯ মাসে ৫ বার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসাবে ইতিহাসের রেকর্ড তৈরী করেন, ওসি মাহববুর রহমান। দর্শনা থানা এলাকার বিভিন্ন পাড়া মহল্লা- গ্রাম থেকে গ্রামে মানুষের মুখে মুখে একটি স্লোগান “শিকড় থেকে শিখরে অন্ধকারে আলো প্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়েছে দর্শনার ওসি মাহবুবুর রহমান।



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked as *