গোপালগঞ্জে দ্বিতীয় পর্যায়ে টিসিবির পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হয়েছে।


আজ বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) বেলা ১১টায় গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার লতিফপুর ইউনিয়নের কাজীর বাজারে দ্বিতীয় পর্যায়ে টিসিবির পণ্য বিক্রয়ের এ কার্যক্রম সরেজমিনে তদারকি করেন সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ রাশেদুর রহমান, সদর উপজেলার নবনিযুক্ত নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহসিন উদ্দিন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ট্যাগ কর্মকর্তা সহ জেলায় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দ।
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা, মুকসুদপুর, কাশিয়ানী, টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া উপজেলায় ৩৫ জন ডিলারের সহযোগিতায় পারিবারিক কার্ডের মাধ্যমে জেলার মোট ৮৯,১০৫টি স্বল্পআয়ের পরিবারের মাঝে সরকারি ভর্তুকি মূল্যে টিসিবি’র এ সকল নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী বিক্রয় করা হবে। জনপ্রতিনিধিদের সুপারিশকৃত পারিবারিক কার্ড সহ একজন ক্রেতা ৫৬০ টাকায় ২ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল (২২০ টাকা), ২ কেজি প্যাকেটজাত চিনি (১১০ টাকা), ২ কেজি প্যাকেটজাত মুসুরের ডাল (১৩০) এবং ২ কেজি প্যাকেটজাত ছোলা (১০০ টাকা) পাচ্ছেন।
তবে তীব্র গরমে রোজা রেখে দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে টিসিবি পণ্য কিনতে পেরে অনেক উপকারভোগী নারী ও পুরুষদেরকে বেশ স্বস্তি বোধ করতে দেখা গেছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট নিকট উপকারভোগীদের সংখ্যা আরও বাড়ানোর জোর দাবি জানান তারা।