(ছদ্মনাম)নাম ব্যবহার করে একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। তিনি তার ব্যবহৃত মোবাইল সেটটি বিক্রি করার জন্য buy sell and exchange নামক ফেসবুক গ্রুপে পোস্ট দেন। রাফিদ নামের এক ব্যক্তি মোবাইলটি কেনার আগ্রহ প্রকাশ করে। এবং পরবর্তীতে তারা একটি রেস্টুরেন্টে দেখা করে। মোবাইলটির দাম ঠিক করার পরে রাফিদ বুথ থেকে টাকা দেওয়ার কথা বলে মোবাইলটি নিয়ে কোন টাকা পয়সা না দিয়ে কৌশলে মোটরসাইকেল নিয়ে চলে যায়। কিছুদিন পরে একটি ফেক আইডি থেকে লামিয়া ইসলামের কাছে মেসেজ পাঠানো হয় ২০ হাজার টাকা না দিলে তার মোবাইলে থাকা পার্সোনাল ছবিগুলো ভাইরাল করে দেয়া হবে। লামিয়া আইডিটি ব্লক করে দিলে অন্য আরেকটি ফেক একাউন্ট খুলে তাকে টাকার জন্য হুমকি দেওয়া দিতে থাকে। এরপর লামিয়া সাইবার পুলিশের সাথে যোগাযোগ করে। সাইবার পুলিশ তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পায়। পরবর্তীতে অভিযুক্ত রাফিদ জাহাঙ্গীর রোমানকে শনাক্ত করে এবং এএসপি জুয়েল চাকমার নেতৃত্বে সাইবার পুলিশের একটি টিম তাকে যাত্রাবাড়ী দনিয়া থেকে গ্রেপ্তার করেন। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে সে নিজের দোষ স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তি মুলক জবানবন্দি প্রদান করে।