কাশিয়ানী উপজেলার রামদিয়া ভুমি অফিসের অবস্থা হয়েছে শোচনীয়। সামান্য বৃষ্টিতে পানি পড়ে বহু পুরাতন টিনের ঘরটিতে। নষ্ট হয় গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র। ইউনিয়ন ভুমি অফিস রামদিয়ায় প্রতিবেশী তিন ইউনিয়নের ভুমি সংক্রান্ত কার্যাবলী সম্পাদন করা হয় বলে জানিয়েছেন ইউনিয়ন ভুমি সহকারি কর্মকর্তা (চ:দা:) আইয়ুব আলী মোল্ল্যা। তিনি বলেন , ‘বেথুড়ি,পুইশুর ও নিজামকান্দি ইউনিয়নের সকল কার্যাবলী যেমন করতে হয় তেমনি সকল নথিপত্রও সংরক্ষন করতে হয়। কিন্তু সকল নথিপত্র সংরক্ষর করা এখন বেশ মুষ্কিল হয়ে গেছে। গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র সংরক্ষন করতে আমাদের খুব বেগ পেতে হয়।
একেতো পুরানো টিনের ঘর তার উপর লোকবল কম। ইউনিয়ন ভুমি অফিস রামদিয়ার জন্য একটি নতুন ভবন বরাদ্দ হয়েছে। কিন্তু ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করতে গড়িমসি করছে। একটি বৈদ্যুতিক খুটি সরানোর অজুহাত সামনে রেখে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করছে না। আমরা বারবার ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করলেও তারা কোন কথা শোনে না। বৈদ্যুতিক খুটি সরানোর বিষয়ে গোপালগঞ্জ পল্লী বিদ্যুত সমিতির জিএমকে অনুরোধ করেছি। তিনি যে কোন সাহায্য করতে প্রস্তুত’।