আসন্ন গোপালগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে নবগঠিত ১৪নং ওয়ার্ডবাসীর পছন্দের প্রার্থী মো. জসিম উদ্দিন সিকদার


গোপালগঞ্জ পৌরসভার নবগঠিত ১৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী মো. জসিম উদ্দিন সিকদার পেশায় একজন ব্যবসায়ী। বিশিষ্ট সমাজসেবক ও গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন। খুব ছোটবেলা থেকেই তিনি মানুষের কল্যানের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। কি রাতে কিংবা দিনে, যখনই যে অবস্থায় কারো সমস্যার কথা তার কান পর্যন্ত পৌঁছায়, সাথে সাথে তিনি তার সমস্যা সমাধানের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েন। ওয়ার্ডবাসী বলেন, অতীতে আমরা এভাবে কাউকে কাছে পাইনি। যখন দেখতে পেলাম মো. জসিম উদ্দিন সিকদার নবগঠিত ১৪ নং ওয়ার্ডের গরীব-দুঃখী ও মেহনতী মানুষের একজন দুঃসময়ের কান্ডারী হয়ে সেবা করার মন মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে আসছেন তখন আমরা ওয়ার্ডবাসী সম্মিলিতভাবে জসিম উদ্দিন ভাইয়ের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে তার নির্বাচনে ঝাঁপিয়ে পড়ার শপথ গ্রহণ করলাম। আমরা ওয়ার্ডবাসী বিশ্বাস করি মো. জসিমউদ্দিন সিকদারের বাবা একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। পিতার দেখানো পথে হাঁটতে গিয়ে মো. জসিমউদ্দিন সিকদারও একজন সফল ব্যবসায়ী। কাজেই আল্লাহতায়ালা তাকে যে মন-মানসিকতা ও অর্থ দিয়েছেন তাতে তিনি গরীব-দুঃখী ও সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্খা অনেকাংশে পুরণ করতে পারবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। এর আগে ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি বোড়াশী ইউনিয়নে (সাবেক ০৯নং ওয়ার্ড) ইউপি সদস্য ছিলেন। উল্লেখ্য, ২০১১ সাল থেকে ২০১৮ ইং পর্যন্ত বোড়াশী ০৯নং ওয়ার্ডের আ.লীগের সভাপতি ছিলেন। বিশিষ্ট সমাজসেবক ও গরীব-দুঃখী মেহনতি জনগণের পাশে অতন্ত্র প্রহরীর মতো ঢাল হয়ে পাশে থাকতেন। পরিশেষে আমরা বলতে চাই ওয়ার্ডবাসী যেভাবে জসিম উদ্দিন ভাইয়ের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন তাতে জসিম উদ্দিন ভাইয়ের বিজয় সময়ের ব্যাপার মাত্র।