যশোর জেলার কোতোয়ালি থানায়।মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকির পরিপেক্ষিতে থানায় অভিযোগ।কোতোয়ালি থানার শাখারীগাতী গ্রামের বাঁধন নামের এক যুবকের সঙ্গে.ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ থানার.আটিগ্রাম বর্তমান ঢাকা জেলার সাভার থানার রাজআশন বসবাসরত লাভলী আক্তার রিয়া নামের এক যুবতীর মোবাইল ফেইসবুকের মাধ্যমে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের জের ধরে প্রেমের সম্পর্কে পরিণত হয়। প্রেমের সম্পর্ক গভীর হতে না হতেই শুরু হয়ে যায় লেনদেন লাভলী আক্তার রিয়া বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে বাঁধনের নিকট থেকে প্রথমবার মোবাইল বিকাশের মাধ্যমে ৩০০০০ ত্রিশ হাজার টাকা। (ফ্লেক্সিলোড) (এমবি) (নেট কানেকশন)নেওয়াসহ টুকিটাকি সর্বক্ষণ নিতে থাকেন।
যেটা গণনার বাহিরে।পরবর্তীতে শপিং করার জন্য মোবাইল বিকাশের মাধ্যমে বাঁধন ২০ হাজার টাকা প্রদান করেন লাভলী আক্তার রিয়া কে। লাভলী আক্তারের চাহিদাকৃত টাকা দিতে না পারায়।অবহেলার পাত্র হয়ে দাঁড়ায় বাঁধন।শুরু হয়ে যায় বাঁধন এর উপর মানসিক নির্যাতন।লাভলী আক্তার এর বিষয় সমূহ তদন্ত পর্যবেক্ষণ করলে জানা যায়। অগণিত ছেলেদেরকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়াই তার প্রধান কাজ। তার সাথে ব্ল্যাকমেইল করার জন্য জড়িত বেশ কিছু বখাটে ছেলে। অগণিত মোবাইলও মোবাইল নাম্বার আছে তাদের।সিন্ডিকেট কৃত বখাটে ছেলেদের দিয়ে প্রতিনিয়তঃ বাঁধন ও বাঁধনের পরিবারবর্গ কে দিয়ে যাচ্ছেন হুমকি।
বাধন লাভলী আক্তার রিয়ার প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে। সিন্ডিকেট কৃত বখাটে ছেলেদের হাত থেকে বাঁচতে।তার পরিবারকে জীবননাশের মত হুমকি থেকে বাঁচাতে।আইনপ্রয়োগকারী প্রশাসনের নিকটস্থ হয়ে থানায় অভিযোগ ও সাধারণ ডায়েরি করেন। উক্ত বিষয় সমূহ তদন্ত পর্যবেক্ষণ করে।বিভিন্ন মোবাইলের হুমকি থেকে বাঁচতে প্রতারণার সিন্ডিকেট কবল থেকে উদ্ধার হতে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।