মধুর বাড়তি চাহিদা মেটাতে টুঙ্গিপাড়ায় কৃত্রিম উপায়ে মধু চাষ, মৌমাছি পালন ফলিত প্রাণিবিজ্ঞান এর একটি শাখা। মৌমাছি কে তাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে এনে মৌচাকের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করে আধুনিক ওবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পালন করাকেই মৌমাছি পালন বলা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের সকল দেশে মধুর চাহিদা ব্যপক।
আর সেই চাহিদা মেটানোর প্রয়াস চলছে এখন টুঙ্গিপাড়ায় ও। টুংগিপাড়া উপজেলার ডুমরিয়া ইউনিয়নে ডুমরিয়া গ্রামের (কাঠের ব্রিজ সংলগ্ন) কৃত্রিম উপায়ে মধু চাষ করছে মো: সাহিদুল ইসলাম। তিনি সাতক্ষীরা নিবাসী। সূত্রে জানা যায় দেশে যেহেতু মধুর চাহিদা বেশি থাকায় দাম ও বেশি তাই সাধারন মানুষের ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে মধু ।
মো: সহিদুল ইসলামের কথা অনুযায়ী দেশের মানুষের চাহিদা কিছুটা হলেও কমানোর আশা করছেন তিনি। এতে কিছুটা কম দামে হলেও পাবে সাধারন মানুষ। উল্লেখ্য,পালনের জন্য ভারতীয় জাতের মৌমাছি সবচেয়ে উপযোগী।
ছোট সেনালি বর্ণের ও সাদা ডোরাকাটা এ মৌমাছিরা গাছের গর্তে বা অন্য কোন গহবরে একাধিক সমান্তরাল চাক তৈরি করে বসবাস করে। গর্তে প্রবেশ পথের সঙ্গে চাকগুলো সমান্তরালভাবে সাজানো থাকে। মৌমাছিদের এরূপ বাসস্থানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তৈরি করা হয় কাঠের বাক্স। কাঠের মৌবাক্স মৌমাছি পালনই আধুনিক ব্যবস্থা। যা বেকারত্ব দূরিকরণে একটি উত্তম পন্থা।