বেক্সিমকো গ্রুপের দূর্নীতিবাজ মিথ্যুক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা
ঢাকার অদূরে আশুলিয়া থানার নিকটবর্তী বেক্সিমকো গ্রুপের সানসিটি প্রজেক্টের জমি ক্রয়ের নামে ভূয়া মালিক সিরাজ মেম্বার সহ কোম্পানির জিএম আরিফুল ইসলাম ও ম্যানেজার হুজুর ইউনুস আলীর বিরুদ্ধে আড়াই কোটি টাকা আত্নসাৎ করার অভিযোগে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় তাদের বিরুদ্ধে যে সব সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। তাহা মিথ্যা ও বানোয়াট বলে সিরাজ মেম্বার সহ উক্ত কর্মকর্তাদ্বয় বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। উত্তর সংবাদ প্রকাশ করার কারণে সংবাদকর্মী শাহাদাৎ এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন ।
অসাধু ও দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা প্রতিবাদ করেই ক্ষান্ত হয়নি। কোম্পানির মালিক কর্তৃপক্ষের কাছে সত্য গোপন করে মিথ্যা বানোয়াট গল্পো পাঠ করে কর্তৃপক্ষকে সংবাদকর্মীদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তুলে মিথ্যা জিডি ও মামলা মোকদ্দমার ভয়ভীতি দেখিয়ে বিভিন্ন এজেন্ট দিয়ে সংবাদকর্মীদের প্রাণ নাশকে হুমকি সহ বিভিন্ন প্রকার হুমকি প্রধান করে আসিতেছে। ক্ষণে ক্ষণে মুখোশধারী কর্মকর্তাদ্বয় রুপ পরিবর্তন করে তাদের অপকর্ম ধামাচাপা দিতে বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিদেরকে এজেন্ট নিয়োগ করে সংবাদকর্মীদের সাথে সমোঝোতার প্রস্তাব করিতেছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানির জিএম আরিফুল ইসলাম তার মনগড়া সাজানো মিথ্যা বানোয়াট গল্প দিয়ে সংবাদের প্রতিবাদ করে নিজেকে সাধু প্রমাণ করার চেষ্টা এবং সংবাদ কর্মীদের বিরুদ্ধে আশুলিয়া ও কাশিমপুর থানায় দুটি সাধারণ ডায়েরি করছেন। কিন্তু সত্যকে কখনোই যে মিথ্যা দিয়ে ধামাচাপা রাখা যায় না তা তিনি নিজেই প্রমান করে দিচ্ছেন । তিনি যে একজন অর্থের লোভি দুর্নীতিবাজ ও মিথ্যুক কর্মকর্তারা অর্থের লোভে ভুলেই গিয়েছেন বিষয়টি । বিষয়টি কোম্পানি কর্তৃপক্ষ আমলে না নিলেও আদালত ঠিকই আমলে নিয়েছেন। জিএম আরিফুল ইসলাম সহ হুজুর ইউনুস আলী ও সিরাজ মেম্বারের জাল জালিয়াতি ও নাদাবী ৫১৯ নং দলিল বিরুদ্ধে বিজ্ঞ ১ম সিনিয়র সহকারী জজ আদালত,গাজীপুর এ ২৪৯/২০২০ নং মামলা দায়ের হয়েছে। উক্ত প্রতিবাদ সংবাদে বলা হয়েছে সংবাদকর্মীরা উদ্দেশ্য প্রণোদিত সংবাদ প্রকাশ করেছে , এবং ইতিপূর্বে বয়ে যাওয়া সমাজের প্রতিবাদের জন্য ত্রিশ হাজার টাকা চেয়েছেন এবং মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ হয়েছি বলে আখ্যায়িত করেছে। সংবাদকর্মীরা কখনোই কাউকে হেয় করার জন্য বা উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য সংবাদ প্রকাশ করে না । তারা সব সময়ই ন্যায়ের পক্ষে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করেন । পাট্টা দলিল মূলে মালিক মামলার বাদী আব্দুল মোতালেব বলেন, আমি সিরাজ মেম্বারকে কোন নাদাবী দলিল দেই নাই। সিরাজ মেম্বার আমার স্বাক্ষর জাল-জালিয়াতি করে নাদাবী দলিল বানিয়ে কোম্পানির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম ও ইউনুস আলীর সমন্বয়ে আমাকে সহ মুক্তার হোসেনকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। তাই সর্ব শেষ আস্থা ও ভরসা জায়গা আদালতে তাদের জাল জালিয়াতি সহ নাদাবী দলিলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছি।
মামলা বিষয়ে জানতে জেনারেল ম্যানেজার মোঃ আরিফুল ইসলাম ও হুজুর ইউনুস আলীর সাথে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাহারা সংবাদ কর্মীদের তোপে মুখে পড়ায় কল কেটে দিয়ে সকল সংবাদ কর্মীদের নাম্বার ব্লক করে দিচ্ছেন। এ বিষয়ে তাদের সাথে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না। সানসিটি প্রজেক্ট অফিসারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি উর্ধতন কর্মকর্তাদের দোহাই দিয়ে বিষয়টি এড়িয়ে যান