বুন্ধি প্রতিবন্ধি পরিবারে উপর হামলার অবশেষে থানায় অভিযোগ ১০০% আইনি সহয়তার আশ্বাস(ওসি) মীর শরীফুল হকের। সার্বিক আইনি সহায়তায় সিনিয়র সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম। বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার গরীরপুর গ্রামের বাসিন্দা কৃষ্ণপদ মন্ডল ওরফে (ঝরু)উপর হামলার তিনি বুন্ধি প্রতিবন্ধি ও একজন হতদরিদ্র কৃষক৷তাকে মেরে হাসপাতালে পাঠানোর ঘটনা ঘটেছে৷জমি সংক্রান্তের ঘটনাকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে৷ভুক্তভূগি ঝরু মন্ডলের সাথে কথা বলে জানা যায়৷ তার ভাগিনা তাকে প্রতিনিয়তই তার প্রতি অত্যাচার করে৷মাঝে মাঝেই তাকে শারীরিকভাবে আঘাত করে৷এবং বাড়িতে তার তাকে হয়রানি মূলক কর্যক্রম করেন৷যেমন তার ঘরের ভিতরে বোতল করে প্রসাব রেখে দেওয়া? ও আরো নানাধি মানুষিক ভাবে হেনাস্তো করা৷ঝরু মন্ডলের দুই ছেলে ও এক মেয়ে ৷
তার দুই ছেলে ই বুন্ধি প্রতিবন্ধি৷ঝরু মন্ডল গরীর ও বুন্ধিপ্রতিবন্ধি হওয়ার কারনে তারা সঠিক বিচার পাচ্ছেন না বলে জানা গেছে৷অনেক বার মেম্বার ও গন্যমান্য ব্যক্তির মাধ্যমে বিচার সালিশ হলে ও তা সব সময় অমিমাংসিত ফলাফল এসেছে৷সঠিক কোন বিচার করা হয়নি বা করতে দেননি৷গত ১-৮-২০২০ তাং এর শত্রুতার জেরে ঝরু মন্ডলকে দুই দফায় মারা হয়৷প্রতিবেশী সদাই কাঠা তিনি তার লোকজন দিয়ে তাকে মারধর করেন৷প্রথমে একবার৷তার ও একই দিনে রাত ৮-৩০ ঝরু মন্ডল বাড়িতে থাকা অবস্থায় বহিরাগত(ভাড়া)লোকজন এনে সদাই কাঠা ও তার ভাই সত্যেন কাঠা মিশে ৯-১০ জন মিলে ঝরু মন্ডলকে মারতে গেলে তিনি ভয়ে প্রান বাঁচানোর জন্য এক বাড়িতে আশ্রয় নেন৷
কিন্তু তারা তাকে জোরপূর্বক সেই ঘর থেকে বের করে প্রচন্ড ভাবে মারধর শুরু করেন৷এক পর্যায় তারা তাকে মেরে রাস্তায় অজ্ঞান অবস্থায় রেখে চলে যায়৷ লোকজন ঝরু মন্ডলকে রাস্তায় পরে থাকতে দেখে ওই ওয়ার্ডের মেম্ববারকে খবর দেয়৷তার মাধ্যমে ঝরু মন্ডকে হাসপাতালে পাঠানো হয়৷মেম্বার শ্রীবাস রায় জানান বহিরাগত লোকজন দিয়ে অসহায় ঝরু মন্ডলকে মারা ঠিক হয়নি৷এবং তিনি আরো বলেন অনেকবার সালিশ বৈঠক করে তিনি ও ব্যার্থ হয়েছেন৷কিন্তু এর একটি আইগত ব্যবস্থা নেওয়া দরকার৷ও সুষ্ঠ বিচার হওয়া উচিত৷ বলে জানান তিনি৷৩-৮-২০২০ সোমবার এক সাংবাদিক ঝরু মন্ডলেকে দেখতে গেলে তার কাছ থেকে জানতে পারেন এ ব্যাপারে কোন মামলা হয়নি৷
তখন মাধুরী বসু ঢাকায় সিনিয়র সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলমকে অবহীত করলে সাংবাদিক জাহাঙ্গীর সাহেব ওসি মীর শরীফুল হক চিতলমারী (পিএস) এর সাথে মোবাইলে কথা বলে সাংবাদিক মাধুরী বসুকে ওসি সাহেবের কাছে পাঠিয়ে ১০০% আইন আনুগ সহায়তা নিশ্চিত করেন। তিনি তাকে নিয়ে থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ করেন৷উল্লেখিত ঝরু মন্ডল অনেকবার নেতা ও প্রসাশনের কাছে গেলেও কোন সুফল পাননি৷তবে সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম এর উদ্দোগে অবশেষে চিতলমারী থানা ১০০% আইনআনুগ ব্যাবস্থা নিতে অভিযোগ গ্রহন করেন।আরো জানা গেছে অনেকজন সঠিক বিচার পাইয়ে দেবে বলে আশ্বাস দিয়ে টাকা পয়সা নিয়েছেন৷কিন্তু কিছুই করেনি তার জন্য৷এই ঘটনা ঘটার পর থেকে এলাকার মানুষ ক্ষিপ্ত মনোভাব প্রকাশ করে বলেন এর একটা সঠিক বিচার হওয়া উচিত৷অসহায় প্রতিবন্ধির পরিবারে এমন ঘটনায় খুবই দুঃখজনক৷চিতমালমারী থানার ওসি মীর শরিফুল হক বলেন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম ৷এবং এখন অভিযোগ পেয়েছি ও ওই অভিযোগের ভিত্তিতে আইন অনুযাই ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷