গত 14 মে পাকুড়তিয়া গ্রামের নুর আলম মুন্সি নামক এক ব্যক্তি করোনা পজেটিভ হয়েছে। তিনি কয়েকদিন আগে ঢাকা থেকে পাকুড়তিয়া গ্রামে আসেন। তবে জানা যায় যে তিনি আগে থেকেই কিডনি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। সপ্তাহে দুবার তার ডাউলোসিস করা লাগে।
ঢাকা থেকে আসার পর 13 মে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে ডাইলোসিস এর জন্য গেলে সেখান থেকে রক্ত পরিক্ষা করে সন্দেহ হলে নমুনা ফিরিদপুর পাঠানো হয়। গত 14 মে করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে।
আজ টুঙ্গিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর পারিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডঃ জসিম উদ্দিন দৈনিক শতবর্ষকে জানান, যে যেহেতু এই রোগী আগে থেকেই কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাই এখানে তার কোন চিকিৎসা করা সম্ভব নয় বিধায় তাকে ঢাকা কুয়েত মৈত্রি অথবা মুগদা হাসপাতালে রিফাট করা হল।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং টুঙ্গিপাড়া থানা থেকে আক্রান্তদের বাড়িতে যেয়ে সামাজিক দূরত্ব রেখে তাদের ঢাকা যাবার বিষয়টি বলেন। এক প্রশ্নের জবাবে ডঃ জসিম উদ্দিন বলেন তারা ঢাকা যাচ্ছেন কিনা সে বিষয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমল্পেক্স মনিটরিং করবেন।
রোগীর নিজের পরিবারসহ আরো 5টি পরিবারকে লকডাউন করা হয়। এবং তারা যেন বাড়ির বাইরে বের নায় সেই বেপারেও তাদের দিক নির্দেশনা দেয়।
আগামী 1/2 দিনের মধ্যে পরিবারের অন্য সদস্যদের নদমুনা সংগ্রহ করা হবে বলে নিশ্চিত করেন ডঃ জসিম উদ্দিন
আশেপাশের আরো কয়েক পরিবার কে লক্ষ রাখতে বলেছে তারা জেন বের না হয়। আর তাদের যে কোন প্রয়োজনে দূর থেকে তাদের সহযোগীতা করতে বলেছে।
আক্রান্ত রোগীর পরীক্ষার কাগজ এবং তার রিফাটের কাগজ তাদের হাতে প্রদান করেন ডঃ জসিম উদ্দিন।