কাশেমপুর থানায় ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় জীবন বিপন্ন হতে চলেছে সাবিনার। মাথায় আঘাত জনিত কারণে গত ২০ শে রমজান শেখ ফজিলাতুন্নেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন সাবিনার। ব্রেইন্ডের ডাক্তার শরিফুল ইসলাম চিকিৎসা করেন শিরায় ঔষধ প্রয়োগ করার জন্য ক্যানোলা ফিট করেন সাবিনার বাম পায়ে। ক্যানোলা ঠিকভাবে ফিট না করতে পারায় ব্লাডের জায়গায় ঔষধ প্রবেশ না করে ঔষধ প্রবেশ করান মাংসপেশিতে। ডাক্তারের ভুল চিকিৎসার মাশুল দিতে চলেছেন সাবিনা। ফুলের মতো নিষ্পাপ প্রাণ অকালে ঝরে যেতে চলেছেন। পায়ের মাংস পচে যাওয়ার কারণে।অপারেশন করে পায়ের পাতার আঙুল সব গুলো বাদ দিতে হয়েছে।
তার পরেও শেষরক্ষা হয়নি সাবিনার।মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন ফজিলাতুন্নেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের 20 নাম্বার কেবিনে পাঁচ তলার উপরে। অসহায় বাবা দরিদ্র মানুষ মোঃ সাইফুল ইসলাম। শেষ সম্বল জমি বিক্রয় করিয়া চার লক্ষ টাকা প্রদান করেন। দ্বিতীয় দফায় আবারো ডাক্তার কসাইয়ের ভূমিকা পালন করে ৬৮ হাজার টাকার একটা বিল অসহায় সাইফুলের হাতে ধরিয়ে দেন। নিরুপায় সাবিনার বাবা সাইফুল ইসলাম কান্না হয়েছে তার সম্বল। চোখের পানিতে প্রতিনিয়ত বন্যা হচ্ছে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সম্মান নষ্ট করার জন্য বিবেকহীন ডাক্তার নামক কসাই দ্বারা চিকিৎসা করে পথের ফকির বানাচ্ছে প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষের।
সুবিচারের জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কোন সুবিচার পায়নি সাবিনার বাবা সাইফুল ইসলাম।একাধিক গণমাধ্যমকর্মীদের তদন্ত পর্যবেক্ষণে।ডাক্তারদের ভুল চিকিৎসার সত্যতা নিশ্চিত করেন। একটা ফুলের মতো নিষ্পাপ প্রাণ অকালে ঝরে যেতে চলেছে ঘটনার তথ্যসমূহ সত্যতা প্রকাশ পায়। এব্যাপারে মুঠোফোনে ডাক্তার শরিফুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তা সম্ভব হয়নি। প্রধান মন্ত্রীর নাম ভাঙিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ন্যায় ক্ষমতা প্রয়োগ করছেন এখানকার ডাক্তার সহ দারোয়ান কর্মচারীরাও সাবিনার বাবা ও চাচা সহ এলাকাবাসীর দাবি ডাক্তারদের অবহেলা ও ভুলের কারণে।আর কোন সাবিনা যেন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা না লড়ে। আর কোন সাবিনার যেন অঙ্গ হারাতে না হয়। উক্ত ঘটনাটি তদন্ত পর্যবেক্ষণ করার জন্য প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা সহ দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন সচেতন মহলে।