গোপালগঞ্জ সদর চন্দ্রদিঘলিয়ার হাটখোলার রফিকুল মিনার চায়ের দোকানে, গতকাল সময় আনুমানিক বিকাল ৫টার সময় এঘটনাটি ঘটে।
সরেজমিনে গেলে জানা যায়, নির্বাচনের প্রচার প্রচারনার জন্য সকল চেয়ারম্যান প্রার্থীর লোকজন হাট খোলার অবস্থান করছিল। হটাৎ করে একটি গাড়ি এসে চেয়ারম্যান প্রর্থী জাবেদ মোল্লাকে খুজতে থাকে, বাজারের রফিকুল মৃনার দেকানে বসে থাকা বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদ বলেন কেন খুজছেন তাকে, তার কথায় ক্ষিপ্ত হয়ে নির্বাচনী আচারন বিধি মনিটরিং টিমের দ্বায়িত্বরত বিজ্ঞ মেজিস্ট্রেট জনাব কে, এম, ইশমাম এর সহকারী নিত্য গোপাল বসু আসাদ মোল্লা সহ পাশে বসে থাকা বীর মুক্তি যোদ্ধা কাকা মিয়া ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব আলী ভূইয়ার উপর লাঠিচার্জ করে।
এ ব্যাপারে বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম সিকদার ( (কাকা মিয়া) গনমাধ্যম কর্মীদের বলেন, বিকাল আনুমানিক ৫টার সময় আমরা হাট খোলার রফিকুলের দোকানে বসে চা পান করছিলাম। কয়েকজন লোক এসে জাবেদ মোল্লাকে খুজতে থাকে। কেন জানতে চাইলে, শুয়ারের বাচ্চা বলে অকত্থ ভাষায় গালি গালাজ করে নিত্য গোপাল বসুর হতে থাকা লাঠি দিয়ে বেধরক মারপিট করে এক পর্যয়ে আমি ওর লাঠি ধরে বলি কেন আমাদের মারছেন।
পাশে থাকা সাধারন মানুষ নির্বাচন মনিটারিং টিমের এই আচারন দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে যায়। অবস্থার অবনতি বুঝতে পেরে এক পর্যায়ে গাড়ি থেকে ম্যাজিস্ট্রেট নেমে এসে আমাদের কছে নিত্য গোপাল বসুর ভুল হয়েছে বলে মাফ চায়।
ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য দায়িত্বরত নির্বাহী মেজিস্ট্রেট জনাব কে,এম ইশমামকে মুঠোফোনে বার বার চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায় নাই।