সনিভর ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মো আব্দুল লতিফ মন্ডল এর পক্ষ থেকে ২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিহত ও আহতদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি। আব্দুল লতিফ মন্ডল বলেন প্রতিহিংসার রাজনীতি থেকে বের হতে পারেনি বিরোধী দলের নেতা কর্মীরা।তাদের ঘৃণিত মনোভাব নিয়ে একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।স্বাধীনতার বিরোধি শক্তি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে যে ভাবে মারতে চেয়েছিলো।ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকার জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও মারতে। 2004 সালের একুশে আগস্ট একটানা তেরোটি গ্রেনেড বৃষ্টির মত ফাটিয ছিলো। আমি ঘৃনা করি তাদের রাজনীতিকে সেই সাথে নৃশংস হামলা চালানো সকল সন্রাসীদের ফাঁসি কার্যকর করা হোক এই কামনা করি।
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের নারকীয় হত্যাযজ্ঞের পরেও যখন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-কে নেতৃত্বশূন্য করা যায়নি, বঙ্গবন্ধুকন্যার সুযোগ্য নেতৃত্বে স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তি আবারো ঘুরে দাঁড়িয়েছে- তখন বাংলাদেশবিরোধী অপশক্তি তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোট সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে আবারো চরম আঘাত হানে ২০০৪ সালের ২১-এ আগস্ট। জননেত্রী শেখ হাসিনা সহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে একই হামলায় হত্যার উদ্দেশে চালানো হয়েছিল সেই বর্বরোচিত গ্রনেড হামলা। পর পর ১৩টি গ্রেনেড সেদিন ছুড়েছিল ঘাতকেরা- শুধু তাই নয়, জননেত্রী শেখ হাসিনার গাড়িতে বৃষ্টির মত গুলিও ছুড়েছিল ওরা। মহান আল্লাহ্র অশেষ রহমতে শেখ হাসিনা সেদিন প্রাণে বেঁচে গেলেও আইভি রহমান, জননেত্রী শেখ হাসিনার দেহরক্ষী ল্যান্স কর্পোরাল (অব) মাহবুবুর রহমান সহ ২৪টি তাজা প্রাণ ঝরে গিয়েছিল সেদিন।
আহত হয়েছিলেন স্বয়ং জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজে এবং তৎকালীন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সহ প্রায় ৩০০জনের বেশী নেতা-কর্মী সেদিন আহত হয়েছিলেন। রাজনীতিতে পক্ষ-বিপক্ষ থাকবেই, কিন্তু সরাসরি ক্ষমতাসীন দলের প্রত্যক্ষ মদদে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের প্রধান নেত্রী সহ সকল কেন্দ্রীয় নেতাদের একই মুহূর্তে হত্যা করে নিঃশেষ করে ফেলার যে ঘৃণ্য অপচেষ্টা- এর নিন্দা জানানোর ভাষা খুঁজে পাইনা। এটাকে আর যাই হক, রাজনীতি বলা যায় না। পৃথিবীর কোন দেশেই যেন গোষ্ঠীস্বার্থে আর এই ধরনের বর্বরোচিত, নৃশংস, জঘন্য অপকর্ম না ঘটে। ২০০৪ সালের ২১-এ আগস্ট শহীদ সকলের স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধআশুলিয়ায় একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার নিহত ও আহত সকলের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন আব্দুল লতিফ মন্ডল মো আকরাম হোসেন সনিভর ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মো আব্দুল লতিফ মন্ডল এর পক্ষ থেকে ২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিহত ও আহতদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি। আব্দুল লতিফ মন্ডল বলেন প্রতিহিংসার রাজনীতি থেকে বের হতে পারেনি বিরোধী দলের নেতা কর্মীরা।তাদের ঘৃণিত মনোভাব নিয়ে একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছেন।
স্বাধীনতার বিরোধি অপশক্তি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যে ভাবে মেরেছেন।ডিজিটাল বাংলার রূপকার জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও মারতে। ২০০৪ সালের একুশে আগস্ট একটানা তেরটি গ্রেনেড বৃষ্টির মত ফাটিযে ছিলো। আমি ঘৃনা করি তাদের রাজনীতিকে সেই সাথে নৃশংস হামলাকারী সকল সন্রাসীদের ফাঁসি কার্যকর করা হোক এই কামনা করি। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের নারকীয় হত্যাযজ্ঞের পরেও যখন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-কে নেতৃত্বশূন্য করা যায়নি, বঙ্গবন্ধুকন্যার সুযোগ্য নেতৃত্বে স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তি আবারো ঘুরে দাঁড়িয়েছে- তখন বাংলাদেশবিরোধী অপশক্তি তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোট সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে আবারো চরম আঘাত হানে ২০০৪ সালের ২১-এ আগস্ট।
জননেত্রী শেখ হাসিনা সহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে একই হামলায় হত্যার উদ্দেশে চালানো হয়েছিল সেই বর্বরোচিত গ্রনেড হামলা। পর পর ১৩টি গ্রেনেড সেদিন ছুড়েছিল ঘাতকেরা- শুধু তাই নয়, জননেত্রী শেখ হাসিনার গাড়িতে বৃষ্টির মত গুলিও ছুড়েছিল ওরা। মহান আল্লাহ্র অশেষ রহমতে শেখ হাসিনা সেদিন প্রাণে বেঁচে গেলেও আইভি রহমান, জননেত্রী শেখ হাসিনার দেহরক্ষী ল্যান্স কর্পোরাল (অব) মাহবুবুর রহমান সহ ২৪টি তাজা প্রাণ ঝরে গিয়েছিল সেদিন। আহত হয়েছিলেন স্বয়ং জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজে এবং তৎকালীন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সহ প্রায় ৩০০জনের বেশী নেতা-কর্মী সেদিন আহত হয়েছিলেন। রাজনীতিতে পক্ষ-বিপক্ষ থাকবেই, কিন্তু সরাসরি ক্ষমতাসীন দলের প্রত্যক্ষ মদদে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের প্রধান নেত্রী সহ সকল কেন্দ্রীয় নেতাদের একই মুহূর্তে হত্যা করে নিঃশেষ করে ফেলার যে ঘৃণ্য অপচেষ্টা- এর নিন্দা জানানোর ভাষা খুঁজে পাইনা। এটাকে আর যাই হক, রাজনীতি বলা যায় না। পৃথিবীর কোন দেশেই যেন গোষ্ঠীস্বার্থে আর এই ধরনের বর্বরোচিত, নৃশংস, জঘন্য অপকর্ম না ঘটে। ২০০৪ সালের ২১-এ আগস্ট শহীদ সকলের স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।