মোটরসাইকেল সাথে লক্ষ লক্ষ টাকা না দেওয়ায় ২৯/০৮/২০২০ রাত আনুমানিক ১০ ঘটিকার সময় কনে ফারজানার স্বামী মনির হোসেন ও তাঁর পরিবার মিলে যৌতুকের লোভ কামনা বাসনা চরিতার্থ না হওয়ায়। মনির ও তার ভাইয়েরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে স্ত্রী ফারজানার আপন তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম করেন বলে জানা যায় মনির হোসেন পিতা মানিক মুন্সি।সং মধ্য চারাবাগ। থানা আশুলিয়া।জেলা ঢাকা।মোছা ফারজানা আক্তার। পিতা অজ্ঞাত।সাং মধ্য চারাবাগ। থানা আশুলিয়া।জেলা ঢাকা। মনির হোসেন সাথে একই এলাকার ফারজানা খাতুনের শহিত দুই পরিবারের সম্মতিতে এক বছর পূর্বে মুসলিম শরিয়া মোতাবেক বিবাহ সম্পন্ন হয়।
বিয়ের কয়েক মাস যেতে না যেতেই ফারজানা খাতুন কে যৌতুকের টাকার জন্য বিভিন্ন প্রকার মানসিকওঅমানবিক নির্যাতন শুরু করেন মনির হোসেনও তার পরিবার বিভিন্ন সময় যৌতুকের টাকা ও স্বর্ণালংকার দিয়েও মনিরের পরিবারকে যথাসম্ভব সন্তুষ্ট রাখার চেষ্টা করছেন স্ত্রী ফারজানার পরিবার। তাতেও খুশি নন যৌতুকলোভী মনির ও মনিরের পরিবার। সর্বশেষ ২৯/০৮/২০২০ ফারজানাকে অমানবিক নির্যাতন করে হুমকি প্রদান করেন। যৌতুকের লালসায় ক্ষিপ্ত মনির হোসেন বলেন মোটরসাইকেল এবং কয়েক লাখ টাকা নিয়ে তোর ভাইদের আসতে বল তা না হলে আমি কিন্তু তোর ভাইদের জীবনে মেরে দেবো সাথে অন্যান্য মার্ডারেরও হুমকিদেয় পাষণ্ড মনির।
ফারজানার ভাইয়েরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অজুহাতে টাকা পয়সা দিয়ে আসছে মনির ও তার পরিবারকে। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস যৌতুকলোভী মনির হোসেন ও তার ভাইয়েরা তাদের মনোবাসনা পূর্ণ না হওয়ায় ২৯/০৮/২০২০ রাতেই ফারজানা আক্তারের ভাইদের উপরে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি পালাক্রমে আঘাত করেন। এবং কুপিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন। তাদের আত্মচিৎকারে স্থানীয় জনগণ চলে আসলেও জনগণের সামনে মনির হোসেন ও তার ভাইয়েরা ধারালো অস্ত্র উঁচিয়ে হুমকি দিয়ে ফিল্মের হিরোর মতো চলে যেতে সক্ষম হন। ফারজানা আক্তারের তিন ভাইকে জনগণ রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় চিকিৎসক দ্বারা চিকিৎসা করান।আঘাতপ্রাপ্ত তিন ভাইয়ের শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখে দ্রুত মেডিকেলে কলেজ নিয়ে যান বলে জানা যায়। এলাকাবাসী ও সাধারণ জনতা যৌতুকলোভী রক্তপিপাসু হায়না।মনির হোসেনের পরিবার সহ এমন নৃশংস ঘটনার সাথে যারা জড়িত।তাদেরকে অনতিবিলম্বে আইনের আওতায়এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করে।